ঘটনা: রাজধানীর মৎসভবনের সামনে বাসে আগুন, ১৬ জন অগ্নিদগ্ধ। 28 November 2013

Posted In:Politics | Posted by: | Posted On:Nov 28, 2013 Comments Off on ঘটনা: রাজধানীর মৎসভবনের সামনে বাসে আগুন, ১৬ জন অগ্নিদগ্ধ। 28 November 2013

প্রতিক্রিয়া: “এভাবে আর কতো”– এই কথা বইলা আর দীর্ঘশ্বাস ছাড়তে চাইনা। সকল রাজনৈতিক গুষ্টির প্রতি আমার অনুরোধ, ক্ষমতাই রাজনীতির উদ্দেশ্য এবং আপনাদেরও বিশ্বাস ক্ষমতায় যেয়েই পরির্বতন আনতে হয়। তাই আমি আপনাদের বলতে চাই, তন্ত্রমন্ত্র অনেক খেলছেন, এই তন্ত্রমন্ত্রের গণতন্ত্র স্বৈরাচারকে চিরস্থায়ী করে পালাবদলের মাধ্যমে। এজন্য সময় এসেছে সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে অপশক্তিকে চিরতরে নিশ্চিহ্ন করে দিয়ে নিজেদের ক্ষমতায় অতিষ্ঠিত করা আর এই বিশ্বাস নিয়ে ভাল কাজ করা যে আপনারও যদি তখন স্বৈরাচারি হয়ে ওঠেন আপনাদেরও ঠিক একই ভাবে অন্য কেউ নিশ্চিহ্ন করে দেবে।

তাই বিএনপি সহ অন্য সকল বিরোধী দরের কাছে অনুরোধ, এভাবে রাস্তায় সাধারন মানুসের উপর অত্যাচার না চালিয়ে শাসক গুষ্টির বিরুদ্ধে সশস্ত্র যুদ্ধে অবর্তিন হোন। যদি তাদের নিশ্চিহ্ন করে আপনারা ক্ষমতায় আসতে পারেন, তাহলে আপনাদেরই আমারা সাধারন জনগন নেতা মেনে নেবো।

একই ভাবে শাসক গুষ্টি আওয়ামীলীগের কাছে অনুরোধ আপনারা যদি মনে করেন, সহিংসাতা ও সাধারন মানুষ হত্যার জন্য বিরোধী গুষ্টি দ্বায়ী তাহলে এখই সেই সব বিরোধী গুষ্টিকে ধরে এনে ফাসিতে ঝুলিয়ে দিন। নিশ্চিহ্ন করে দিন সেইসব মানুষ হত্যা করি বিরোধী গুষ্টিকে। তখন আমরা আপনাদের গোলামী র্নিদিধায় মনেনে নেবো।

সকল দলের জন্য, মনে রাখবেন সশস্ত্র বিপ্লব বা যুদ্ধ কখনওই খারপ জিনিস নয়, এই বিপ্লব বা যুদ্ধ না হলে আমার আমাদের এই দেশ পেতাম না, এই দেশ গণতন্ত্রে দিয়ে স্বাধীন হয় নাই, হয়েছে সশস্ত্র যুদ্ধের মাধ্যমে। তাই এখন যুদ্ধকে ঘৃণা করা মনে আপনি বাংলাদেশের সৃষ্টিকে ঘৃণা করছেন।

এতএব, ক্ষমতালোভী( ক্ষমতার লোভ খারাপ নয়, ক্ষমতার অপব্যবহারই হচ্ছে খারাপ) রাজনৈতিক দলগুলো, আপনার আপনাদের সঙ্গ-পাঙ্গ নিয়ে রাজায়-রাজায় একে অন্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ুন। এভাবে ধুকে ধুকে মরার চেয়ে যুদ্ধ করে মরা অতি উত্তম। আর এই যুদ্ধের মাধ্যমে অন্য সব ক্ষমতালিপসু ও ক্ষমতার অপব্যবহারকারীদের নিশ্চিহ্ন করে দিয়ে সবচেয়ে শক্তিশালি একটি দলই জনগনের জন্য অবশিষ্ট থাকুন, এবং জনগনের মধ্যে বিভেদ নয়, গড়ে তুলুন জাতীয় ঐক্য। নিজেরা দেশের মালিকে পরিনত হয়ে, মালিকের নেয়ে তার সম্পদকে (দেশকে) ভালবাসুন ও বৃদ্ধি ঘটান। আর সাধারন জনগনকে মুক্তিদিন এই সংঘাটপূর্ন বিভেদযুক্ত তন্ত্রমন্ত্রের রাজনীতি।

সর্বশেষ শুধু একটি কথা বলতে চাই, প্রচলিত গনতন্ত্রে সাধারণ মানুষ মরে হয় সাফ, আর স্বৈরাচারি পায় অমরত্তের সাধ।
চারদিকে এতো মানুষ মারা যাচ্ছে কিন্তু কৈই তারা তো কেউ মরছে না।

Comments are closed.